মারাইংতং: slider

মারাইংতং

  • দামতুয়া
  • ডিম পাহাড়
  • মারাইংতং
  • আলীকদম

Hot

Post Top Ad

Your Ad Spot
Showing posts with label slider. Show all posts
Showing posts with label slider. Show all posts

Tuesday, March 23, 2021

স্বর্ণ মন্দির বান্দরবান পাবর্ত্য জেলা

March 23, 2021 0

 স্বর্ণ মন্দির

স্বর্ণ মন্দির

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য লীলা ভূমি বান্দবান শহর থেকে প্রায় ০৯ কিলোমিটার দুরে বালাঘাটা এলাকায় অবস্থিত এই  মন্দির। এই মন্দিরটি মূলত সব কিছু স্বর্ণে কালারের করা বরে বলেই স্বর্ণ মন্দির নামে পরিচিত। মন্দিরটি পাহাড় চুড়াঁয় অবস্থিত বলে অনেক সুন্দর ও মনোরম পবিবেশ। এই  মন্দিরটি স্থানীয়দের উপাসনার জন্য ১৯৯৫ সালে উ  পাঞঞা জোত মহাথেরএই মন্দিরটি নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং ২০০৪ সালে এই মন্দিরের কাজটি শেষ হয়। মন্দিরটি নিমার্ণ শৈলী মায়ানমার, চীন, ও থাইল্যান্ডের বৌদ্ধ টেম্পল অনুকরণের তৈরী।  এই মন্দিরটি আধুনিক ধর্মীয় স্থাপত্যের এক উজ্জ্বল নিদর্শণ।

স্বর্ণ মন্দির

উচ্চতা
এই মন্দিরটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায়  ১৬০০ ফুট উচুতে অবস্থিত। মন্দিরে উঠতে হলে আপনাকে সিড়ি বেয়ে উঠতে হবে। মূল মন্দিরে বাহিরে থাকা মোট ১২ টি বৌদ্ধ মূর্তি এর সামগ্রিক নান্দনিক ভাবে আরো বাড়িয়ে তুলেছে।

 কিভাবে যাবেন
ঢাকা বা কক্সবাজার থেকে যে কোন একটি বাসের করে আসতে পারেন। আবার সরাসরি যে কোন প্রান্ত থেকে এখন বান্দরবান গামী বাস সার্ভিস চালু রয়েছে এসি বা ননএস । আর যদি লোকাল হয়ে আসতে চান তাহলে ঢাকা কক্সবাজার থেকে আসলে আপনাকে সাতকানিয়া কেরানীহাটের নেমে বান্দরবান গামী বাস বা সিএনজি করে আসতে পারেন। বাস থেকে নেমে আপনি সরাসরি একটি ব্যাটারী চালিত বা সিএনজি করে বালাঘাটা হয়ে কাঙ্খিত স্বর্ণ মন্দিরে আসতে পারেন।

সর্তকতা
মন্দিরের দোকা মাত্রই আপনাকে জুতা খুলে ডুকতে হবে। কারণ বৌদ্ধ ধর্মাম্বলম্বীদের বিহারে জুতা পায়ে ডুকার নিষিদ্ধ। আর মন্দিরে ভিততে কোন কিছু হাত দেয়া বা ইশারা করে কোন কিছু করা যাবেনা। যদি আপনি এই সমস্ত কাজ করেন তাহলে কর্তপক্ষ নজরে আসলে আপনার অসুবিধের মধ্যে পরতে পারে। 
 
যোগাযোগ- ক্লিক করুন

Read More

Wednesday, March 17, 2021

বগালেক, বান্দরবান পার্বত্য জেলা

March 17, 2021 0

 বগালেক

বান্দরবার জেলা রুমা উপজেলা অন্তগর্ত বগালেকের কথা কে না জানে? আপনি যদি বান্দরবান জেলা ঘরতে যান তাহলে বগালেক না গেলে মনে হবে এবার ঘুরানো তাই বৃথা মনে করবেন। এলেক টি বান্দরবান জেলা রুমা উপজলা অবস্থিত। এই লেকটি তিনদিকে থেকে পর্বতশৃঙ্গ দ্বারা বেষ্টিত। এই পর্বতশৃঙ্গগুলো আবার প্রায় ৪৬ মিটার উচুঁ বাঁশঝাড়ে আবৃত। এটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৪৫৭ মিটার ৬১০ মিটার উচ্চতার মধ্যমর্বীতে এই লেকটি অবস্থান। এর পানি গভীরতা প্রায় ৩৮ মিটার। এর আশেপাশে আর কোন পানির উস নেই। 

 বগালেক

ইতিহাস
এই লেকটি স্থানীয় আদিবাসীদের কাছে বগাকাইন নামে পরিচিত। অনেকদিন আগের কথা! এই বগাকাইন বা লেক ছিল আদিবাসী বমদের পাড়া মেইন কেন্দ্র বিন্দুর স্থান। এটি একটি সুউচ্ছ পাহাড় ছিল। একটি হঠাত করে একটি বাড়ির নিচে একটা গর্তের দেখা দিল। সে গর্তের ধারে কোন মুরগি , শুকর বা ছাগল গেলে নিমিষেই শেষ হয়ে  যায়  বা খেয়ে ফেলে। তবুও গ্রামবাসীরা তাদের কাজের চাপের কারণে খেয়াল করে নি। একটি একটি পালিত ছাগল সে গর্তের কাছে গেলে গর্ত থেকে বিশাল এক সাপের মত যা স্থানীয়দের ধারণা মতে (দেবতার ড্রাগন) নামে পরিচিত ছাগলটিকে খেয়ে ফেলল। সে দৃশ্যটি তার উপরে থাকা বাড়ির মালিক স্পষ্ট দেখতে পেয়েছে। সন্ধ্যায় হলে গ্রামের লোকেরা যখন সবার নিজ নিজ কাজ শেরে গ্রামের আসল, তখন সে মহিলা ঘটনাটি সব খুলে বলল। তারপর পরদিন সকালে গ্রাম বাসীরা কেউ আর কাজে না গিয়ে সেটা দেখার জন্য থাকল তখন পরীক্ষা স্বরুপ একটি

ঐতিহাসিক বগালেক

 ছোট মুরগির বাচ্চা গর্তের সামনে রেখে দিল কিছুক্ষণ পর বিকত শব্দ করে মুরগি বাচ্চাটিকে খেয়ে খেলল। তখন গ্রাম বাসিরা ঠিক করল সে ড্রাগন কে যে কোন প্রকারে হোক ধরা লাগবে। আবার সে ড্রাগনকে ধরতে হলে তো খালি হাতে ধরা যাবেনা। তাই একটি বড় ধরনের বর্শি (মাছ ধরার যন্ত্র) কামানের কাছে অর্ডার দিয়ে বানাতে হবে। আবার বানানোর জন্যতো টাকা লাগবে তাই গ্রামে সব পরিবার থেকে টাকা উত্তোলনেরকরল। কিন্তু সে গ্রামে এক বৃড়িমা তার ছোট নাতনীকে নিয়ে থাকছিল। তার কাছ থেকেও টাকার তোলার জন্য গেলে  বুড়িমাটি বলল আমি কোন কাজকর্ম করতে পারিনা টাকা কোথায় থেকে পাবো? তখন তার কাছ থেকে আর টাকা নেয়ার হলোনা। পরদিন সকালে সে সাপ (ড্রাগন) টিকে ধরার জন্য আর কেউ কাজে না গিয়ে সবাল থেকে গ্রামের ছোটবড় সবাই অধির আগ্রহে বসে আছে। গ্রাম বাসীরা তখন একটি ছোট ছাগলের বাচ্চাকে  সে বানানো বর্শির দিলে আটকিয়ে সে গর্তের সামনে রাখল। কিছুক্ষণ পর আবার বিকত শব্দ করে সে ছাগলটিকে যখন গিলে ফেললো তখন সে বর্শি সাপ(ড্রাগনের) মুখে আটকে গেল। তখন গ্রামবাসীরা সবাই দড়ি দিযে টানতে টানতে তিনভাগ এক ভাগ 
ঐতিহাসিক বগালেক

টেনে বের করতে পারল। আর যখন টেনে বের করতে পারল না তখন যতটুকু বের করতে পেরেছে ততটুকু কেটে দিল। তারপর গ্রামবাসী সবাই /যারা টাকার তোল সময় দিতে পারছে বা গর্ত থেকে টানা কাজে আসতে পারছে তাদের মধ্যে সে ড্রাগনের মাংশ ভাগ করে দিয়ে খেয়ে খেলল। তখন সে বুড়ি মা নোট ছোট্ট নাতনী তো কোন কাজে আসতে পারে নাই তাই তাদেরকে কোন মাংশ বা ওই কাজে অংশগ্রহণ করাই না। সে দিন রাতের গ্রামবাসীরা মাংশ খেলে যে আনন্দ মূর্তি করল  আর ছোট ছোট বাচ্চা মায়েরা নাচতে নাচতে তার কোল থেকে কখন যে, তার বাচ্চা পরে গেল সেই খেয়া ছিল না। গ্রামবাসীরা যখন আনন্দ ফুর্তি করে সবাই যখন ঘুমিয়ে পরছে , সে দিন প্রায় ভোর দিকে সেই বুড়ি মাকে ড্রাগন স্বপ্নের মধ্যে দেখালো সে গ্রামটিকে তলিয়ে ফেলবে। বুড়ি মাটি স্বপ্ন ভাঙ্গার সাথে সাথ উঠে দেখি সত্যি সত্যি এই বিশাল  সুউচ্চ পাহাড়টি  নিমিষের মধ্যে সাগরের পরিনত হয়ে গেল। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি গ্রাম আর গ্রাম নেই হয়ে গেছে বিশাল এক দিঘির। এখনো সে বুড়ি মা ও নাতনীর বংশধরেরা সে লেকের পাশে বসবাস করে আছে। বগা লেকের পানি হঠাৎ করে ঘোলা হয়ে যাওয়ার কারণ এখনও অজানা। গত এক সপ্তাহ ধরে এই লেকের পানি ঘোলা হয়ে আছে।

উচ্চতার
রুমা উপজেলার পূর্ব দিকে
পৃষ্ঠতলীয় উচ্চতা: ২,৪০০ ফুট
গড় গভীরতা: ৩৮ মিটার (১২৫ ফুট)
সমুদ্রপৃষ্ঠ প্রায় থেকে প্রায় ৩০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত বগা লেকের আয়তন প্রায় ১৫ একর। 


কিভাবে যাবেন?
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে সাতকানিয়া, কেরানীহাট হয়ে বান্দরবানের যাবেন প্রথমে। তারপর বাস টার্মিনালে নাম অনেক গুলো চাদেঁ গাড়ী আপনার চোখে পরবে। সেখান থেকে যেকোন একটা গাড়ী ভাড়া করে আপনি সহজেই ঘুরে আসতে পারবেন কাঙি




Read More

Thursday, March 11, 2021

মারাইংতং জাদী সৌন্দর্য

দামতুয়া ঝর্ণার II দামতুয়া জলপ্রপাত II বান্দরবান পর্যটন স্থান

March 11, 2021 0

 দামতুয়া ঝর্ণার

বান্দরবান পাবর্ত্য জেলা আলীকদম উপজেলায় এ ঝর্ণাটি অবস্থিত।  দামতুয়া ঝর্ণাটি স্থানীয় মুরংদের কাছে তুক অ ঝর্ণা নামে পরিচিত। স্থানীয় ভাষায় তুক-এর অর্থ হল

দামতুয় জলপ্রপাত

ব্যাঙ, আর অ এর অর্থ হল ঝিরি বা ঝর্ণা (তার মানে হল ব্যাঙের ঝর্ণা) আবার এই ঝর্ণাটি আবার সেখানকার আদিবাসীদের লামোনই ঝর্ণার নামেও পরিচিত ।

লামো অর্থ চাদঁ আর নই অর্থ হল আলো (চাদেঁর আলো)। ঝর্ণাটি দু-পাশ দিয়ে পানি পরার কারণে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। এই ঝর্ণাটি বর্ষা আসলে চির যৌবনা হয়ে উঠে।

বর্ষাকালে পানির কলতান ও পাখির কিচিমিচির শব্দে যেন ভ্রমণ পিপাসুদের হাজার কষ্ট নিমিষেই ভুলিয়ে দেয়। এ ঝর্ণাটি আরও ভ্রমণপিপাসুদের মন কাড়ে সেটি হল

দু-দিক খাড়া পাহাড় থেকে পানি নিচে গভীর জলাশয়। আর উচুঁ থেকে পড়ার পাানি কিছু অংশ বাতাসে সাথে মিশে বাষ্প হয়ে আকাশে মেঘের সাথে মিশে যায়। যা সত্যি অপূর্ব।

কিভাবে যাবেন ?

ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে সড়ক পথে বাসে করে প্রথমে চকরিয়া বাস টার্মিনালে নামতে হবে। আবার সেখান থেকে আলীকদম গামী একটি বাসে করে আলীকদম দিকে রওনা দিতে হবে।

আলীকদম বাস টার্মিনাল থেকে জীপ গাড়ী বা চাদেঁর গাড়ি ভাড়া করে যাওয়া যায়। আর যদি জনবল কম থাকে তাহলে বাস টার্মিনাল থেকে অটোরিক্সা করে

দামতুয়া পানি ঝর্ণার

পান বাজার উদ্দেশ্যে রওনা করতে হবে। পান বাজার পেৌছলে ভাড়ায় চালিত অনেক গুলো মোটরসাইকেল সহজেই পেয়ে যাবেন। স্থানটি আলীকদম- থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটারের আদু মুরুং পাড়া

নেমে সেখান থেকে স্থানীয় মুরুং গাইড নিয়ে উত্তর দিকে প্রায় ১ ঘন্টার মত পায়ে হাটতে হবে। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই। কারণ তারা হল অনেক অতিথি পরায়ন ও সহজ সরল প্রকৃতির মানুষ।  

দৃরত্ব

আলীকদম পান বাজার থেকে দামতুয়া জলপ্রপাত ১৭ কিলোমিটার।  গাইড




Read More

Friday, March 5, 2021

ডিম পাহাড়, আলীকদম বান্দবান (Dim pahar)

March 05, 2021 0

 ডিম পাহাড়, আলীকদম বান্দবান (Dim pahar)

        আলীকদম এবং থানচি থানার মাঝখানে এই ডিম পাহারের অবস্থান। এই পাহাড়টি বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু সড়ক হিসেবে পরিচিত। সড়কটি আলীকদম উপজেলা ও থানচি উপজেলাকে একত্রিত করেছে। কাঙ্কিত ডিম পাহাড় (Dim pahar) এর অবস্থান। ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে এই পাহাড়টি খুব জনপ্রিয়। পাহাড়ি আঁকা বাঁকা রাস্তা বেয়ে চলছে ডিম (Dim pahar) পাহাড়। এই অপরুপ সুন্দর্যের সাপের মত আকা বাকা রাস্তারটি নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশ সেনা বাহিনী । 


ডিম পাহাড়
            এটি প্রায়ই 33 কিলোমিটার সড়ক পথ বান্দরবান জেলা থানচি ও আলীকদমকে একত্রিত করেছেন। প্রকৃতি রুপ যে এতই সুন্দর তা এই ডিম (Dim pahar) পাহাড় না আসলে বুঝার সম্ভব না। নীল সবুজের ঘেরা এই পথটি দিয়ে হাটলে মনে হয় পৃথিবী অন্য কোথাও আর এই রকম সৌন্দর্য নেই। এই ডিম (Dim pahar) পাহাড় যেতে হলে আলীকদম উপজেলা পান বাজার নামক বাজার হয়ে আপনাকে যেতে হবে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা : -

        যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে তেমন কোন আপনি ভালোর মানে যানবাহন পাবেন না। তবে কয়েকজন বন্ধু বান্ধব মিলে চাদেঁ গাড়ী ভাড়া করে এই ডিম পাহাড়ে ঘুরে আসতে পারেন। আর যদি নিজস্ব কোন বাইক নিয়ে কয়েকজন বন্ধু বান্ধব মিলে ঘুরে আসতে চান তাহলে খুব আরামে বা সু্ন্দর করে ঘুরে আসতে পারবেন।

পাহাড়ী আঁকা বাঁকা রাস্তার (Dim pahar) 

পাহাড়ী রাস্তার ও গাইড:-

            প্রথমে আপনাকে আলীকদম পান বাজার হয়ে যাওযা লাগবে। যাওয়ার সাথে সাথে পাহাড়ি উচুঁ নিচু পাহাড়টি আপনার চোখে নাও পারতে পারে। তবে প্রায় 3-4 কিলোমিটার যাওয়ার পার আপনাকে পাহাড়ি আঁকা বাঁকা রাস্তার হাতছানি দিয়ে ডাকবে। পাহাড়ে রাস্তার মাঝে মাঝে আপনার চোখে পাহাড়িদের বা আদিবাসীদের গ্রাম চোখে পড়বে। এই গ্রামের বসবাসকারীরা ত্রিপুরা এবং মুরং অন্যতম।আর আপনি যদি কোন রাস্তার ঘাট না চিনে থাকেন তাহলে সেখানকার স্থানীয় মুরুং বা ত্রিপুরা গাইড সাহায্য নিতে পারেন। গাইডটি আপনাকে খুব সুন্দর করে এলাকার বর্ণনা দিয়ে আপনাকে বোঝাবে।

সর্তকতা:-

    1। আপনি যদি বাইক বা চাঁদের গাড়ী দিয়ে যান তাহলে আপনাকে অবশ্যই খুব সকাল সকাল বের                 হতে হবে।

    2। আপনার সাথে অবশ্যই অবশ্যই নিজের জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি নিয়ে                 যাওযা লাগবে। কেননা সেখানকার কর্তব্যরত সেনাবাহিনী অবশ্যই আপনার পরিচয় জানতে                    চাইবে।

    3। আর যারা নিজস্ব বাইক নিয়ে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন তাহলে অবশ্যই গাড়ী চালানো দক্ষ                 থাকতে হবে। তা না হলে আপনার জন্য বিপদ অপেক্ষা করে আছে।

4। সর্বোপরী যাওয়া এবং আসার সময় আপনাকে অবশ্যই বেলা থাকতে ফিরে আসতে হবে। কেননা             পাহাড়ী আকাঁ বাঁকা রাস্তার আপনার জন্য সুবিধাজনক নাও হতে পারে।

খাওয়ার, থাকা ও পানীয় ব্যবস্থা:-

খাওয়ার এবং পানীয় ব্যবস্থা আপনার সাথে না নিলেও চলবে। কারণে রাস্তার আপনি কোন ভালো মানের খাবার হোটেল না পেলেও আপনাকে খিদা থেকে মুক্তি দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। তবে থাকার ব্যবস্থা নাই বললেই চলে।

কিভাবে যাবেন? 

            বর্তমানে রাজধানী ঢাকা শহর থেকে সরাসরি শ্যামলী বাস ও হানিফ বাস সার্ভিসটি চালু আছে। আর যদি আপনি সরাসরি আসতে না চান তাহলে আপনাকে কক্সবাজার গামী কোন বাস সার্ভিস দিয়ে এসে আপনাকে চকরিয়া বাস টার্মিনালে  নামতে হবে। আর সেখান থেকে নেমে আবার আলীকদম গামী বাস বা জীপে করে আসতে হবে। ভাড়ায় বাস সার্ভিস 40-45 টাকা ও জীপ বা শর্ট বোডি 60-70 টাকা।

প্রয়োজনে যোগাযোগ--ক্লিক করুন


Read More

Tuesday, March 2, 2021

মারাইংতং জাদী ভ্রমণ কাহিনী

March 02, 2021 0

  মারাইংতং জাদী আলীকদম, বান্দরবান

পাবর্ত্য জেলা বান্দরবানকে আমরা সকলেই পযটন কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে পরিচিতি যেমন- মেঘলা,নীলঘিরি, নীলাচর, স্বর্ণমন্দির, বগালেক, তাজিংডং, কেওকাড়াডং, ডিম  পাহাড় আরও কতই না কিছু তার মধ্যেবান্দরবান জেলাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেই তার নাম হল মারাইংতং জাদী বা পাহাড় এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে 1640 ফুট উচুঁতে অবস্থিতএই পাহাড়ে চার ঋতুতে চার রকম রুপ ধারণ করে একেক ঋতুতে একেক রুপ। বর্ষা ঋতুতে চিরসবুজ সাদা মেঘের ডাকা থাকে আর শীত ঋতুতে থাকে বেশিভাগ মেঘের খেলা।এই পাহাড়ে ওঠে সবার আগে আপনার চোখে পরবে সেটা হল বিশাল এক জাদী ও বৌদ্ধদের মূর্তি।এ পাহাড়ে প্রতিবছর বৌদ্ধদের ঐতিহ্যবাহী বৌদ্ধ মেলা /বা জাদী মেলা হয়ে থাকে। এ মেলা বছরের শেষদিকে বা বছরে প্রথম মাসে হয়ে থাকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন এই জাদী মেলাতে অংশগ্রহণ করে থাকে আপনি হয়তো ভাবতে পারেন এই উচু পাহাড় ওপর কিভাবে মেলা বসাতে পারে? এই পাহাড়ের উপর বিশাল দুইটি মাঠ আছে যার একটি খেলার স্টেডিয়ামের সমান। 

                  মারাইংতং জাদী

এইপাহাড়ের যত দুর চোখ যায় শুধু পাহাড় আর পাহাড় আর পাহাড়ে ফাকেঁ ফাকেঁ বয়ে চলার ছোট ছোট নদী ও ঝিড় গুলো র ছবির মত সুন্দর তার মধ্যে সবাইকে আকষর্ণ করে বয়ে চলা মাতামুহুরী নদী উপর থেকে নিচে দিকে তাকালে মনে হয় যেন কোন এক শিল্পীর রং তুলী দিয়ে আকাঁর ছবি।এ পাহাড়ে রয়েছে বিভিন্ন আদিবাসীদে বসবাস। এদের মধ্যে মারমা, ত্রিপুরা ও মুরং অন্যতম।এই পাহাড়ে নিচে থাকে আদিবাসী মারমাদের গ্রাম আর পাহাড় ঘেষেঁ বসবাস করে আছে মুরং আদিবাসী। এদের স্বভাব চরিত্র প্রকৃতির মত সুন্দর ও নরম। সহজেই আপনি তাদেরকে আপন করে নিতেপারবেন। 

পাবর্ত্য জেলা বান্দরবানকে আমরা সকলেই পযটন কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে পরিচিতি যেমন- মেঘলা,নীলঘিরি, নীলাচর, স্বর্ণমন্দির, বগালেক, তাজিংডং, কেওকাড়াডং, ডিম  পাহাড় আরও কতই না কিছু তার মধ্যেবান্দরবান জেলাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেই তার নাম হল মারাইংতং জাদী বা পাহাড় এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে 1640 ফুট উচুঁতে অবস্থিতএই পাহাড়ে চার ঋতুতে চার রকম রুপ ধারণ করে একেক ঋতুতে একেক রুপ। 

রাত্রীবেলা ক্যাম্পিং

 কিভাবে যাবেন ?

ঢাকা, চট্টগ্রাম হয়ে সড়ক পথে আসতে চান তাহলে আপনাকে চট্টগ্রাম শহর হইতে যে কোন একটা বাস টার্মিনাল থেকে কক্সবাজার গামী বাসের টিকে নিয়ে চকরিয়া বাস টার্মিনালের নেমে যাবেন। নেমে আবার আলীকদম বাস কাউন্টার বা জিপ কাউন্টারের গিয়ে আলীকদম উদ্দেশে টিকে নিতে পারেন।


ভাড়া বাস/জিপ গাড়ী
আপনি যদি বাসের টিকেট কাটেন তাহলে আপনার কাছ থেকে টিকিট মূল্য ৪০/৫০ টাকা  আর জিপের আসতে চাইলে আপনার কাছ থেকে ৬০/৭০ টাকার আপনাকে দিতে হবে।

গাইডলাইন :

যদি আপনি/আপনারা স্থানীয় শিক্ষিত গাইড নিতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন

 

Read More

Post Top Ad

Your Ad Spot